মেহেরপুরের স্কুল থেকে ঝরে পড়ছে শিক্ষার্থীরা ছড়িয়ে যাচ্ছে জীবনের নানা কাজে
এনামুল হক রাসেল এনামুল হক রাসেল
সম্পাদক, দ্য বিডি রিপোর্ট ২৪ ডটকম


মুহম্মদ মহসীন: লেখা পড়া আর বই খাতার স্কুল জীবন থেকে নিজেদের গুটিয়ে নিচ্ছে এক শ্রেণীর দরিদ্র পরিবারের শিক্ষার্থীরা। গন প্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার যদিও প্রাথমিক শিক্ষা ব্যবস্থাকে গুরত্ব দিয়ে শিশুদের স্কুল থেকে ঝরে পড়া রোধে প্রসংশিত কাজ করে যাচ্ছেন। তবুও সমাজের কিছু দরিদ্র ও অসচেতন অভিভাবক হাজারো যুক্তি দাড় করিয়ে তাদের সন্তানদের স্কুল বিমুখ করে থাকে।
এ বিষয়ে এক অনুসন্ধানে আমঝুপি ইউনিয়নের আবুল কাশেম পেশায় শ্রমিক তিনি মনে করে ছেলে লেখা পড়া শিখেতো চাকুরী পাবেনা, আমদাহ ইউনিয়নের খাদিজা বলেন অভাব তাদের সন্তানের লেখা পড়া করার স্বপ্ন দেখতে দেয়না,বাদাম বিক্রেতা মফিজ ১৩ সে এই প্রতিবেদক কে বলে তাদের সংসারে অভাব যে করনে তার লেখা পড়া করা হয়নি।
এই সমস্ত বিষয় নিয়ে জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মোঃ জেছের আলীর কাছে জানতে চাওয়া হলে তিনি এই প্রতিবেদক কে বলেন মেহেরপুর জেলাতে শিক্ষার্থী ঝরে পড়ার হার ২ ভাগ, এ ছাড়াও তিনি বলেন আমরা ঝরে পড়ার কারন খুঁজতে গিয়ে জেনেছি অভিভাবকরা সচেতন নয় বলেই শিশু শ্রমে তাদের কেউ কেউ জড়িয়ে পড়ছে। এ ছাড়াও তিনি এক প্রশ্নের জবাবে বলেন মেহেরপুরের প্রাইমারী স্কুল গুলোতে শিক্ষকদারা শিশু শিক্ষার্থীরা নির্যাতিত হয়না কেননা আমাদের সম্মানিত শিক্ষক সকলে উচ্চ আদালত ও শিক্ষা মন্ত্রানালয়ের শত ভাগ আদেশ মেনেই স্কুল পরিচালনা করে থাকেন।